Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস-২০২১
বিস্তারিত

আসছে ২৪ এপ্রিল ২০২১ পালিত হবে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবস। প্রতি বছর এপ্রিলের শেষ শনিবার সারাবিশ্বে যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালিত হয়। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়- "Veterinarian response to the COVID-19 crisis." 

প্রতিপাদ্যের দিকে আলোকপাত করলে দেখা যায়, ভেটেরিনারিয়ানরা কেবল প্রাণীর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় অবদান রাখছে তা নয়, তারা কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অশ্রান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ভেটেরিনারি ক্লিনিকগুলো তাদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম- ফেস শিল্ড, পিপিই, ভেন্টিলেটরের মতো প্রয়োজনীয় সামগ্রী, পিসিআর মেশিন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তুলে দিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই) এর ল্যাবে ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের ল্যাবে করোনাভাইরাস শনাক্তকরণের কাজ চলছে। ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের পিসিআর মেশিন, জনবল বিভিন্ন মেডিকেলে দিয়ে সহায়তা করেছে।

মহামারিতে বিশ্বে ভেটেরিনারিয়ানদের বীরত্বগাথা রচিত হয়েছে। ফাইজারের কোভিড ভ্যাক্সিন আবিষ্কার টিমের প্রধান ড. আলবার্ট বোরলা একজন ভেটেরিনারিয়ান। পিপিই নিরাপদে পুনঃব্যবহারের কৌশলের আবিষ্কারক এফ. হ্যাঙ্কেনসনও ভেটেরিনারিয়ান। 

আমাদের দেশের ভেটেরিনারিয়ান বিজন কুমার শীলের কথা বলতে হয়। সারা বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসের মহামারিতে দিশেহারা, তখন তিনি করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণের র‌্যাপিড টেস্ট কিট উদ্ভাবন করে মানুষের পাশে এসে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছেন। 

বিজন কুমার শীল একজন আন্তর্জাতিক মানের বাংলাদেশি ভাইরোলজিস্ট, ভ্যাকসিনোলজিস্ট এবং ভেটেরিনারিয়ান বিজ্ঞানী। এর আগে সিঙ্গাপুরে দীর্ঘদিন অবস্থান করা এই ভেটেরিনারি বিজ্ঞানী সেখানে সার্স করোনা ভাইরাস-১ এবং ডেঙ্গু ভাইরাসের র‌্যাপিড টেস্ট কিট উদ্ভাবন করেও অনেক আলোচিত হয়েছিলেন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এর তথ্য মতে, সারাবিশ্বে যত ভাইরাসঘটিত রোগ আছে তার শতকরা ৭০ ভাগের উৎপত্তি বন্যপ্রাণী থেকে। এ ছাড়া ডব্লিউএইচও বলছে, জীবন্ত বন্যপ্রাণী ধরা ও বিক্রি যদি চলতে থাকে তবে পৃথিবীতে সামনে আরও ভাইরাসঘটিত রোগের সৃষ্টি হবে।

বিভিন্ন প্রাণী থেকে মানুষে ছড়ানো রোগগুলোকে বলা হয় ‘জুনোটিক ডিজিজ'। এসব রোগের অন্যতম কারণ বন্য জীবজন্তু ও পশু-পাখির সঙ্গে মানুষের সংস্পর্শ বৃদ্ধি পাওয়া।

বিশ্বজুড়ে এখন আতঙ্কের নাম কোভিড-১৯, মহামারি এ ভাইরাসটি ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরের একটি বন্যপ্রাণীর বাজার থেকে ছড়িয়ে পড়ে। বাদুড়ের শরীর থেকে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে বলে মনে করেন মহামারি বিশেষজ্ঞরা। কয়েক বছর আগে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া নিপাহ, সার্স, ইবোলা ভাইরাসের জন্যও বাদুড়কেই দায়ী করা হয়।

সোয়াইন ফ্লু, নিপাহ, ইবোলা, মার্স, সার্স, র‌্যাবিস, অ্যানথ্রাক্স, বোভিন টিবি, মারবুর্গ, লেপটোসিরোসিস এবং বর্তমান কোভিড-১৯ এই সকল বড় বড় মহামারির উৎস প্রাণী। এসব মহামারিতে অতীতে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যুর রেকর্ড রয়েছে। 

মানবকল্যাণে ভেটেরিনারিয়ানরা এইসব রোগের উপর গবেষণা করছে। পৃথিবীর প্রাণিকুলের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত না থাকলে মানুষের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত থাকবে না। মানুষের সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রাণিকুলের সুস্থতা প্রয়োজন সবার আগে।

এজন্য প্রাণী স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বিশ্ব ভেটেরিনারি অ্যাসোসিয়েশন (ডব্লিওভিএ) যৌথভাবে ওয়ার্ল্ড অর্গানাইজেশন ফর এনিমেল হেলথ (ওআইই), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা (ডব্লিওএইচও) এবং ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন (এফএও) এর সঙ্গে সারাবিশ্বে কাজ করে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, ১৯৫৯ সালে স্পেনের মাদ্রিদে বিশ্ব ভেটেরিনারি অ্যাসোসিয়েশন গঠিত হয়। জনস্বাস্থ্যের দিক বিবেচনায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, হিউম্যান মেডিকেল সায়েন্স ও ভেটেরিনারি মেডিকেল সায়েন্সকে একীভূত করে ওয়ান হেলথ ইস্যুতে কাজ করছে। উন্নত দেশে ভেটেরিনারি ডাক্তার ও হিউম্যান মেডিকেল ডাক্তাররা এক হয়ে কাজ করে যাচ্ছে এই সংকট মোকাবিলায়। কিন্তু অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে ভেটেরিনারি ডাক্তার ও মেডিকেল ডাক্তারদের সমন্বয় তেমন নেই বললেই চলে। উভয়েই সমন্বয় সাধন করে কাজ করলেই হতে পারে প্রাণিসম্পদ তথা মানবসম্পদের কল্যাণ।

২০০১ সালে বিশ্ব ভেটেরিনারি অ্যাসোসিয়েশন ভেটেরিনারি পেশার সঙ্গে কর্মরত সকল ভেটেরিনারিয়ানদের জন্য একটি বিশেষ দিন আয়োজনের প্রস্তাব করে। যেটা নির্ধারিত হয় প্রতি বছরের এপ্রিল মাসের শেষ শনিবার। দিবসটির মূল লক্ষ্য ভেটেরিনারি পেশাকে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। প্রাণী, পরিবেশ ও মানুষের উন্নয়নে কাজ করা, খাদ্য নিরাপত্তা এবং প্রাণী পরিবহন ও কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিতকরণে ভূমিকা রাখা।

বাংলাদেশে ২০০৮ সালে প্রথম দি ভেট এক্সিকিউটিভ আয়োজন করে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসটি। বর্তমানে বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশন (বিভিএ), দি ভেট এক্সিকিউটিভ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি ছাত্র সমিতি যৌথভাবে দিনটি নানা আয়োজনের সঙ্গে উদযাপন করে থাকে।

প্রাচীনকাল থেকেই ভেটেরিনারি শিক্ষা সারা বিশ্বের মানবকল্যাণে গুরুত্বপুর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। খ্রিষ্টপূর্ব ২৫০০ সন থেকে চীন দেশের অধিবাসীরা প্রাণীর চিকিৎসাসমূহ প্যাপাইরাস নামক গাছের পাতায় লিখে রাখতেন। ভেটেরিনারিয়ানরা অনেক আগে থেকেই ইবোলা, সোয়াইন ফ্লু, বার্ড ফ্লু, র‍্যাবিস, ফুট অ্যান্ড মাউথ ডিজিজের মতো বিভিন্ন জুনোটিক ডিজিস নিয়ে কাজ করছে। বিভিন্ন রোগ নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি, রোগপ্রতিষেধক টিকা এবং প্রতিকারের উপায় বের করতে ভেটেরিনারিয়াদের অবদান অনস্বীকার্য। এ পর্যন্ত যতগুলো টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে তার সবই প্রাণিসম্পদের ওপরই পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফল।

ভেটেরিনারি শিক্ষার ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় ক্লয়ডি বারজিলেট নামক এক ব্যক্তি ফ্রান্সের লিয়ন শহরে ১৭৬১ সালে পৃথিবীর সর্বপ্রথম ভেটেরিনারি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। লিয়নে ভেটেরিনারি স্কুল প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ১৭৬৬ সালে মধ্যেই বারলিন, মিউনিখ, মিলান, ভিয়েনা, কোপেনহেগেনে ভেটেরিনারি স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৭৯১ সালে ইংল্যান্ডের প্রথম ভেটেরিনারি স্কুল রয়েল কলেজ অব ভেটেরিনারি সার্জন প্রতিষ্ঠিত হয়। এ ধারাবাহিকতায় আমেরিকাতে ১৮৭৯ সালে প্রথম ভেটেরিনারি স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়।

ভারতীয় উপমহাদেশে আধুনিক ভেটেরিনারি পেশার যাত্রা শুরু হয় ১৭৭৪ সালে ‘ঘোড়া প্রজনন খামার' প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। পরবর্তীতে দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান তৈরির উদ্দেশ্যে ১৮৭৭ সালে ভারতের বাবুগড়ে প্রথম ভেটেরিনারি কলেজ স্থাপন করা হয়।

বাংলাদেশে ভেটেরিনারি শিক্ষার গোড়াপত্তন কুমিল্লাতে, ১৯৪৭ সালে ৭ আগস্ট কুমিল্লাতে প্রথম ৩ বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা কোর্স চালু হয়। পরে ১৯৫০ সালে কলেজটি ঢাকার তেজগাঁও স্থানান্তরিত হয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ৫ বছরমেয়াদি পশুপালন ডিগ্রি চালু করা হয়। 

১৯৬২ সালে ময়মনসিংহে সবর্প্রথম ইস্ট পাকিস্থান অ্যাগ্রিকালচার ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেটি পরবর্তীতে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় নামে নামকরণ হয়। এখানে ১৯৬৩ সালে পশুপালন এবং প্রাণী চিকিৎসা ডিগ্রি পৃথকীকরণ করা হয়। ২০০৬ সালের ৭ আগস্ট দেশের একমাত্র বিশেষায়িত ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড এনিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদে রয়েছে ভেটেরিনারি সায়েন্স অনুষদ। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে পটুয়াখালী, হাজী দানেশ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে ভেটেরিনারি সায়েন্স অনুষদ।

এ ছাড়া ভেটেরিনারি কলেজের ভেতরে ঝিনাইদহ ও সিরাজগঞ্জ সরকারি ভেটেরিনারি কলেজে রয়েছে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যায়ের ভেতরে একমাত্র গণবিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে ভেটেরিনারি সায়েন্স অনুষদ। প্রাণিসম্পদ তথা মানবকল্যাণে দক্ষ ভেটেরিনারিয়ান তৈরির লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানগুলো নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশে থেমে নেই প্রাণিসম্পদ নিয়ে গবেষণা। প্রাণী চিকিৎসকরা বিভিন্ন গবেষণা, বিভিন্ন প্রাণীর নতুন জাত উদ্ভাবন ও জাত উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি যেমন- দুগ্ধ উৎপাদন, ডিম উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। কৃষিপ্রধান বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদের সর্বোপরি পরিচর্যার জন্য ভেটেরিনারি ডাক্তারের গুরুত্ব অপরিসীম। কৃষি খাত ব্যাপকভাবে প্রাণিসম্পদের ওপর নির্ভরশীল। প্রাণিসম্পদের উন্নয়ন ছাড়া কৃষিকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব না। আর প্রাণিসম্পদের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন দক্ষ ভেটেরিনারিয়ানদের। আধুনিক উপায়ে পশুপালন, প্রজনন, চিকিৎসা প্রভৃতি বিষয়ে একজন ভেটেরিনারিয়ানকে জ্ঞান অর্জন করতে হয়।

দেশের মোট প্রাণিজ আমিষের ৭৬ শতাংশ আসে ডিম, দুধ ও মাংস থেকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, খাদ্য ও কৃষি সংস্থা, ইউনিসেফ, রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) ও চিকিৎসকরা করোনা থেকে সুরক্ষা পেতে বেশি করে দুধ, ডিম, মাংস খাওয়ার পরামর্শ দেন। যেগুলোর উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছে ভেটেরিনারিয়ানরা। গত দশ বছরে দেশে ডিম উৎপাদন বেড়েছে চারগুণ, দুধ উৎপাদন বেড়েছে প্রায় পাঁচগুণ, মাংস উৎপাদন বেড়েছে প্রায় আটগুণ। করোনাকালে উৎপাদন ঠিক  রাখতে ভেটেরিনারিয়ানরা সাধ্যমতো কাজ করে যাচ্ছে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে, ২০১৬-১৭ অর্থবছর শেষে দেশে গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়ার সংখ্যা ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৪৫ হাজার। পোল্ট্রি খাত এখন দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিল্প, ডেইরি ইন্ডাস্ট্রিও প্রতিষ্ঠিত শিল্প। এসবকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে গ্রামীণ অর্থনীতি। প্রাণিসম্পদ এই উন্নয়নের পেছনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ করছে ভেটেরিনারিয়ানরা।

প্রাণিজ আমিষের চাহিদা মেটাতে ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে দুধ, ডিম, মাংস জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দিতে তারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ করছে। এ ছাড়া করোনাকালে টেলিমেডিসিন সেবা, ভ্রাম্যমাণ ভেটেরিনারি ক্লিনিক নিয়ে ভেটেরিনারিয়ানরা জনমানুষের সেবা করে যাচ্ছে।

দেশের খাদ্য নিরাপত্তা, বেকারত্ব নিরসন এবং নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে ভেটেরিনারিয়ানদের অবদান অনেক। মানুষ এবং প্রাণীর কল্যাণ নিশ্চিত করা বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসের মূল উদ্দেশ্য। প্রানীর স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্য, চিকিৎসা, লালন পালনে একমাত্র দায়িত্ব বর্তায় ভেটেরিনারিয়ানদের ওপর। 'জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর!' স্বামী বিবেকানন্দের এই উক্তির উপর ভিত্তি করে বলা যায় প্রাণীর সেবার মাধ্যমে একজন ভেটেরিনারিয়ান সহজে স্রষ্টার নৈকট্য লাভ করতে পারে।

ছবি
ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
21/04/2021
আর্কাইভ তারিখ
30/12/2021